মেজর হাফিজ তার বর্নাট্য জীবনে একবারও জেল জুলুমের শিকার হন নাই এটা কি সত্য কথা ? সবাই ঘর ছাড়া কিন্তু মেজর হাফিজ ছিলেন নিরাপদে তার বাস ভবনে সরকারের বিশেষ কৃপায় এটা বড় জানতে ইচ্ছে হয়। আজ মেজর হাফিজ কোনো সময় ই বহিস্কার হয়েছিলেন ? এটা কি সত্য ? তাহলে কেন বহিস্কার হয়েছিলেন মেডাম খালেদা জিয়ার আমলে ?
আসলে , এভাবে এখন অনেক মেজর হাফিজেরা আসবে জাতির সামনে বড় বড় সাইন বোর্ড ব্যবহার করে। একটা অস্থির পরিবেশ তৈরি করার কোনো নীল নকশা না তো ? মেজর হাফিজের নানান মুখী প্রস্তাব ?
শেষান্তে বলতে চাই মেজর হাফিজ রাজনৈতিক জীবনে শুধু নিজের লাভটাই বেশি আকাংখ্যা ছিল ফলে, তার কর্ম কান্ডে অনেক প্রশ্ন সৃষ্টি হতো। তার নিরপদ বাসস্থানে নিরাপদে থাকা , জেল জুলুম শিকার না হওয়া, রাজপথে বিরোধী পক্ষের কোনো আন্দোলনে নিজে স্বশরীরে উপস্থিত না থাকা এসব ভাগ বাটোয়ারার রাজনৈতিক পরিচয় বহন করে।
সম্মানিত সকল উপদেষ্টা মহোদয়ন এই জাতির কল্যানের জন্য কাজ করবেন এটাই জাতি আশা করে। আমরা আর ভাগ বাটোয়ারা রাজনীতির নেতাদের কোলে ওঠতে চাইনা। যারা হাটে মাঠে গ্রামে শহরে নগরে জনতার সেবার সরাসরি উপস্থিত থেকে রাজনীতির আদর্শ বাস্তবায়নে কাজ করে আমরা তাদেরকে চাই রাজনীতির নেতা হিসাবে। বিএনপি মনে করে আওয়ামীলীগের পতনের পরে এবার তাড়াতাড়ি যেনতেন ভাবে একটা নির্বাচন হলেই তারা ক্ষমতার চেয়ারটার স্বাদ নিতে পারবে অনেক দিন পরে সবাই মজা করে তাহলে সেটা তাদের মারাক্তক ভুল হবে।
মেজর হাফিজদের চেতনা জাতির লোকেরা লালন পালন করেনা।
জাতির লোকেরা বৈষম্য বিরোধী, ইনসাফ ভিত্তিক , ন্যায় সংগত , সাম্য মৈত্রীর , সামাজিক ভাবে সবার সমান অধিকার নিশ্চিত করনের মাধ্যমে সুন্দর একটা সমাজ সৃষ্টি হউক। তার জন্য বর্তমান সময়ের সরকারের যতদিন প্রয়োজন ততদিন থাকবে। কারুর হুংকারে, কারুর ষড়যন্ত্রে, আওয়ামী সরকারের মতো জনগন আর কোনো সরকার চায় না। জনগনের এবার বুঝতে শিখেছে তাদের অধিকার কি ? এতএব, সবাইকে আরো সতর্ক থাকতে হবে।